নৈতিক স্খলন ও দুর্নীতির অভিযোগে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল গোলাম রাব্বানীকে। এবার ডাকসুর জিএস পদ থেকে অপসারণ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমফিলে ভর্তির কার্যক্রম বাতিল চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ডাকসুর সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
ডাকসুর অপর জিএস প্রার্থী বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ নেতা রাশেদ খাঁনের পক্ষে সোমবার ডাক রেজিস্ট্রি যোগে এ নোটিশটি পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম।
নোটিশে আগামী সাত দিনের মধ্যে গোলাম রাব্বানীর ছাত্রত্ব বাতিল ও জিএস পদ থেকে অপসারণ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে সময় দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
রাব্বানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছিলেন। ২০১৩ সালে তার স্নাতকোত্তর শেষ হয়। এরপর এমফিলে ভর্তি হয়ে তিনি গত ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। ওই নির্বাচনে জিএস নির্বাচিত হন তিনি। বিভিন্ন অভিযোগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়েন গোলাম রাব্বানী। অন্যদিকে, কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা রাশেদ খাঁন বিগত ডাকসু নির্বাচনে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের প্রার্থী হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছিলেন।
Leave a reply