নারী-পুরুষের থেকে গঠনগত ও মানসিক প্রবণতা ভিন্ন হওয়ায় হিজড়াদের একই পদ্ধতি বা সধারণ স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় মূল্যায়ন করা যাবে না। এজন্য সকল সেবা কেন্দ্রে তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকতে হবে। এসব কথা বলেন নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পরিচালক ডা. আবুল হোসেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে ‘স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে’ স্বাস্থ্য এবং যৌন ও প্রজনন সেবা কার্যক্রমে হিজড়া জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করণ বিষয়ক এক পরামর্শক সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, নেদারল্যান্ড এ্যম্বাসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার, ইউনিসেফ বাংলাদশের চিফ অব হেলথ, সুইডেন এ্যম্বাসির ডেপুটি হেট অব চিফ, বেসরকারী সংস্থা এবং আর্ন্তজাতিক বেসরকারী সাহায্য সংস্থার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
সভায় আলোচকরা বলেন, সরকারি-বেসরকারি সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর যেমন হিজড়া জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য এবং যৌন ও প্রজনন সেবা বিষয়ে জানতে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে। একই ভাবে এই জনগোষ্ঠীকেও তাদের অধিকার বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এসময়, হিজড়া জনগোষ্ঠীকে মূলশিক্ষা কার্যক্রমের আওতায় আনার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
Leave a reply