দুষণমুক্ত আকাশে দেখা গেলো ‘গোলাপি চাঁদ বা পিংক সুপারমুন’। অবরূদ্ধ অবস্থায় মহাজাগতিক এই সৌর্ন্দয্য উপভোগ করলেন বিশ্ববাসী।
নিজস্ব কক্ষপথে ঘোরার সময় পৃথিবীর সাথে যখন একমাত্র উপগ্রহটির দূরত্ব সবচেয়ে কমে আসে সে পূর্ণিমাকে বলা হয় সুপারমুন। আর উত্তর আমেরিকার বসন্তকালে ফোটা গোলাপি ফুলের নামেই করা হয়েছে পিংক নামকরণ। যেটা চাঁদের আসল রুপ নয়। মহাজাগতিক এই সৌন্দর্য্য দেখে, অনেকেই ভেসেছেন আবেগে।
পিংক সুপারমুন দেখা একজন জানালেন, এতোদিন ঘরে বন্দী থাকার পর এই চাঁদ আমার বিষন্নতা কাটাতে অনেক সাহায্য করেছে। আমি এগার তলার উপরে সিড়ি বেয়ে উঠেছি কেবল এই চাঁদ দেখার জন্য। এবং চাঁদটি আমাকে হতাশ করেনি।
আরেকজন জানালেন এরকম দৃশ্য দেখা আসলেই সৌভাগ্যের ব্যাপার। কারণ এখন বাইরের কোন কিছুই দেখা হয়না। বন্দী জীবনে সত্যি এক দারুন অনুভূতি সাক্ষী হলাম।
উল্লেখ্য, সাধারণ চাঁদের তুলনায় ১৪ শতাংশ বড় এবং ৩০ ভাগ উজ্জ্বল ছিলো মঙ্গলবারের সুপারমুন। চলতি বছরই, আরও তিনটি এ ধরণের দৃশ্য দেখবে বিশ্ববাসী।
Leave a reply