চট্টগ্রামে কোটি মানুষের জন্য চারটি কোভিড হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা মাত্র ৩৩২ টি। অথচ আক্রান্তের সংখ্যা আড়াই হাজারের বেশি। বেসরকারি হাসপাতালগুলো চালু হচ্ছে না নানা জটিলতায়। ফলে করোনা আক্রান্তরা তো বটেই, অন্য রোগীরাও বঞ্চিত হচ্ছে স্বাভাবিক চিকিৎসা থেকে। ভঙ্গুর চিকিৎসা ব্যবস্থা আর অব্যবস্থাপনার কথা স্বীকার করছেন চিকিৎসকরাও।
এদিকে, করোনা চিকিৎসার জন্য গত ২১ মে উদ্বোধন করা হয় চট্টগ্রামের বেসরকারি হলিক্রিসেন্ট হাসপাতাল। কিন্তু ১০ দিনেও চালু হয়নি এটি। দু’দিন আগে ইউএসটিসি’র বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং ইম্পেরিয়াল হাসপাতালকে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করা হলেও এগুলো প্রস্তত নয়।
অন্যদিকে, করোনা প্রাদুর্ভাবের পর থেকে চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালগুলো রোগী ভর্তি নিচ্ছে না। ফলে অন্য রোগে আক্রান্তরাও চিকিৎসার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
বেসরকারি কয়েকটি হাসপাতালে সব সরঞ্জাম থাকলেও, সরকারি প্রনোদনা আর জনবল নিয়োগ নিয়ে পাল্টাপাল্টি অবস্থানের কারণে চালু করা যাচ্ছে না। সংকট নিরসনে প্রশাসন আশ্বাস দিলেও, পরিস্থিতি নিয়ে শংকিত চট্টগ্রামের মানুষ।
Leave a reply