সরাসরি আঘাত হানার আশঙ্কা না থাকলেও আতঙ্কে আছেন বাংলাদেশের উপকূলের বাসিন্দারা। সাতক্ষীরায় দুটি বিভাগের আওতায় ৬৫৩ কিলোমিটার উপকূল রক্ষা বেড়িবাঁধ। এরমধ্যে শ্যামনগরসহ শ্রীউলা ইউনিয়নের একাধিক পয়েন্টে প্রায় প্রায় ৫০ কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, আম্পানে ভেঙে যাওয়া অধিকাংশ বাঁধের সংস্কার কাজ শেষ হয়েছে। তবে কিছু এলাকায় কাজ চলমান আছে।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল খায়ের জানিয়েছেন, বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ঝড়ের সময় জোয়ারের পানি অতিরিক্ত বৃদ্ধি না পেলে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। তবে অতিরিক্ত পানির চাপ থাকলে কিছু পয়েন্ট ভেঙে প্লাবিত হতে পারে। সেই পয়েন্টগুলো জরুরিভাবে মেরামতের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া পর্যাপ্ত জনবল ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা হয়েছে যাতে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী কোন স্থানে বাধ ভেঙে গেলে তাৎক্ষনিকভাবে সেটা মেরামত করা যায়।
এনএনআর/
Leave a reply