হাসপাতালে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা

|

হাসপাতালে দিন দিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

হাসপাতালে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী। শিশুর সংখ্যা বেশি হলেও আক্রান্ত হচ্ছেন সব বয়সী মানুষ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সর্বোচ্চ সচেতন থেকেও হেরে যাচ্ছেন সামান্য মশার কাছে।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- এডিস মশার বিস্তারে সাধারণ মানুষই দায়ী, তবে সিটি করপোরেশনও দায় এড়াতে পারে না।

গণমাধ্যম কর্মী রূপা নূর। কিছুদিন আগেই সেরে উঠেছেন করোনা থেকে। কিন্তু হঠাৎ-ই আক্রান্ত হয়েছেন ডেঙ্গুতে। মশা থেকে রক্ষা পেতে সর্বোচ্চ সতর্ক থেকেও লাভ হলো না। তার প্রশ্ন আর কতটা সচেতন হলে রেহাই মিলবে এডিস মশা থেকে?

রূপা নূর বলেন, মশা থেকে বাঁচাটা খুব কঠিন একটা বিষয়। আমি বাসায় সব সময় মশারি টানায়, ইলেকট্রিক কোয়েলও জ্বালায়। আমার বাসায় কোনো টবে পানি জমে নেই। বাসায় সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রেখেছি আমি। এতো কিছুর পরে কীভাবে মশা কামড়ালো আমি কিছুই জানি না।

অধ্যাপক ডা. এ কে এম শামসুল কবীর বলেন, এটা সম্পূর্ণ কিউরেবল ডিজেজ। আমাদের দেশে চিকিৎসা নিয়ে ভালো হওয়া সম্ভব। রোগীকে বারবার বলতে হয় আপনি শুধু খেয়াল রাখবেন আপনার নাগের রাস্তা দিয়ে, দাঁতের গোড়া দিয়ে, মুখ দিয়ে এবং প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে কিনা এটা খেয়াল রাখতে হবে। এরকম হলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানাতে হবে।

শিশু, কিশোর, যুবা ও বৃদ্ধ সব বয়সীরাই আক্রান্ত হচ্ছেন ডেঙ্গুতে। ভয়াবহ আকার ধারণ করার আগেই সবাইকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

ইউএইচ/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply