শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে সশরীরে পাঠদান কার্যক্রম। সকাল থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হয়।
শর্ত অনুযায়ী স্কুলগুলোর ফটকে তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্র দিয়ে শিক্ষার্থীদের শরীরে তাপমাত্রা পরিমাপ করে তাদের ভেতরে ঢোকানো হচ্ছে। এছাড়া হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের পর সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনাও দেয়া হচ্ছে তাদের।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা। তবে একই সঙ্গে করোনার সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কায় ছিল উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাও।
প্রতিদিন ক্লাস হবে ৫ম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের। বাকিদের জন্য স্কুলগুলো তৈরি করেছে আলাদা আলাদা রুটিন।
Leave a reply