এজেন্ট ব্যাংকিং সুবিধার ব্যাপক প্রসারের ফলে ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছেন প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ। এর মাধ্যমে তারা সঞ্চয়ী হিসাবে টাকা জমা রাখেছন। পাশাপাশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের অর্থও প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং।
দিনদিন বেড়েই চলেছ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের কর্মকাণ্ড। তবে শহরের চেয়ে গ্রামে এর প্রভাব বেশি। এ পরিষেবার মাধ্যমে গ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে ২৮টি ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এক বছরে এজেন্ট বেড়েছে ৪৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ আর হিসাবের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২২ লাখ। বছরের ব্যবধানে বেড়েছে প্রায় ৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে গ্রামে বেড়েছে ৬৫ শতাংশ। ওইসব অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আমানত সংগ্রহ বেড়েছে প্রায় ১০০ ভাগ।
ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৩৪২ শতাংশ এবং রেমিট্যান্স বিতরণ বেড়েছে ১৫৫ শতাংশ।
শহরে শাখার সংখ্যা বেশি থাকায় গ্রাহকরা শাখা থেকেই ব্যাংকিং সেবা নিচ্ছে। গ্রামের বাজারে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম রয়েছে তবে শাখার সংখ্যা কম হওয়ায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের প্রসার ঘটছে।
Leave a reply