পরপর দুই উইকেট চলে গেছে ভারতের। দলীয় ৩২ রানেই দু’টি উইকেট হারায় দলটি। প্রথমে সাকিব আল হাসানের বলে ক্যাচ তুলে দেন শেখর ধাওয়ান। ক্যাচটি ধরেন আরিফুল হক। পরের ওভারে রুবেলের বলে কট বিহাইন্ড হন সুরেশ রায়না।
এর আগে ১৬৭ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশ। ৮ উইকেটে বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যায় ১৬৬ রানে। শেষ ওভারে মেহেদী মিরাজের ব্যাটে আসে ১৮ রান। পিচের আচরণ বিবেচনায় রেখে এই স্কোরকেই চ্যালেঞ্জিং বলছেন বিশ্লেষকরা।
পুরো ইনিংসজুড়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশি। এর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিলেন সাব্বির রহমান। একাই টেনেছেন খেলা। আউট হওয়ার আগে তুলেছেন ৭৭ রান।
অবশ্য ইনিংসের শুরুটা ভালোই হয়েছিলো। প্রথম তিন ওভার এক বলে রান উঠেছে ২৭টি। চারের সাথে ছক্কার মারও ছিলো একটি। ভাল কিছুর ইঙ্গিত দিতে না দিতেই দুঃসংবাদ। ২৭ রানেই পড়ে প্রথম উইকেট। লিটন দাস ১১ রানে ক্যাচ তুলে মিড ফিল্ডে। উইকেটটি পড়ে ৩.২ বলে। বোলার ছিলেন ওয়াশিংটন সুন্দর। ইয়ুযুবেন্দ্র চাহালের করা পরের ওভারে প্রথমে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন তামিম ইকবাল। অসাধারণ ক্যাচটি ধরেছিলেন শার্দুল ঠাকুর।
চাহালের ওভারের শেষ বলে শেখর ধাওয়ান ডাইভ দিয়ে ধরেন সৌম্য সরকারের ক্যাচ। এভাবে ভালো সূচনার পরও মাত্র ১১ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট খোয়ালো টাইগাররা। এরপর বিদায় নিয়েছেন মুশফিকও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদও। সাব্বিরের সাথে ভুল বোঝাবুঝিতে ৭ রান করেই রান আউটের ফাঁদে পড়েন সাকিব।
এর আগে নিদাহাস ট্রফির আজকের ফাইনালে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। সন্ধ্যায় ৭টায় অনুষ্ঠিত টসে জিতেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন।
Leave a reply