চুয়াডাঙ্গার দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড যথাযথ প্রক্রিয়া মেনেই হয়েছে বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ। বুধবার আপিল বিভাগ বলেন, এ বিষয়ে আদালতের ওপর দায় চাপানো বিব্রতকর।
জেল আপিল ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমার পর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় চুয়াডাঙ্গার দুই আসামির নিয়মিত আপিল অকার্যকর ঘোষণা করেছে আপিল বিভাগ। বুধবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনসহ চার বিচারপতির বেঞ্চে এ শুনানি হয়। এ মামলার জেল আপিল শুনানির সময় ওই আইনজীবী রেগুলার আপিল শুনানি না করায় নিজেদের ভুলের কারণে ক্ষমা চান আদালতের কাছে।
প্রধান বিচারপতি এ সময় বলেন, মৃত্যুদণ্ডের মামলা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই বাছাই করে দেখে শুনে রায় দেয়া হয়। এ বিষয়ে আদালতের ওপর দোষ দেয়ার চেষ্টা দুর্ভাগ্যজনক। আমার সময়ে ২০০৯ সালের থেকে সব মৃত্যুদণ্ডের মামলার আপিল শুনানি হয়েছে, ২০১৩ সালের মামলা কেনো আপনি আদালতে আনেননি। পরে আদালত মামলাটি অকার্যকর ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গায় হত্যা মামলায় আপিল নিষ্পত্তির আগেই দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর সংক্রান্ত সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। পরে আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল জানান এটি সঠিক নয়। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই দণ্ড কার্যকর হয়েছে।
ইউএইচ/
Leave a reply