বিশেষ শিক্ষাই পারে ক্রিকেটারদের আরও সহনশীল করে তুলতে, এটি তাদের গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিতর্ক এড়াতেও সাহায্য করবে। একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লাইভে এসে এমনটাই বলেছেন সাকিব আল হাসান।
বিশ্বকাপ চলাকালীন ক্রিকেটারদের কিছু মন্তব্য ঝড় তুলেছিলো গণমাধ্যম থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আলোচনা-সমালোচনার পথ ধরে হয়েছে ট্রলও। তখন থেকেই আলোচনায় ক্রিকেটারদের মানসিক শক্তি বাড়ানো কিংবা সহনশীল হওয়ার বিষয়টি। এবার লাইভে এ নিয়ে কথা বলেছেন সাকিব আল হাসানও। তিনি বলেন, বাংলাদেশে অনেক কিছু করা সম্ভব। একটা প্লেয়ার যখন বড় হয়, তখন পড়াশোনার মাধ্যমে এসব কিছু আস্তে আস্তে শেখা সম্ভব। যারা ক্রিকেটার হচ্ছে তার প্রতেকেই কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়ছে। সেখান থেকে শিখে আসতে পারলে ভালো হয়। দিন শেষে প্রতিটা ক্রিকেটারের উপর নির্ভর করে তারা কীভাবে নিজেদের প্রেজেন্ট করবে।
তবে প্রশ্ন থেকেই যায়, প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখাই কি একজন ক্রিকেটারের সংবেদনশীল হওয়ার জন্য যথেষ্ট? সাকিব স্বীকার করলেন, সময় গড়ায়, বয়স বাড়ে, মানুষ পাল্টায়। পাল্টায় মানুষের আচার আচরণ। তেমনি সাকিব আল হাসানও হয়েছেন আগের থেকে অনেক বেশি পরিণত।
লাইভে তাকে প্রশ্ন করা হয়, ব্যক্তিগত সম্পর্কে মাশরাফী, তামিম, মুশফিকের মধ্যে কাকে এগিয়ে রাখবেন? সাকিব জানান, কোনো একজনকে এগিয়ে রাখা অসম্ভব! এই তিন সিনিয়র ক্রিকেটারের সাথে তিনি দীর্ঘদিন একসাথে খেলেছেন।
Leave a reply