চট্টগ্রাম মহানগরীতে অননুমোদিত এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের ছড়াছড়ি থাকলেও, তা ভেঙে ফেলা বা অপসারণে নেই কোনো উদ্যোগ। এজন্য লোকবল সংকটসহ নানা সীমাবদ্ধতার কথা বলছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-সিডিএ। বন্দরনগরীতে সম্প্রতি একের পর এক ভবন হেলে পড়ার ঘটনায় বাড়ছে উদ্বেগ। বড় দুর্ঘটনা এড়াতে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার তাগিদ বিশেষজ্ঞদের।
গত ২৬ নভেম্বর ভূমিকম্পে চান্দগাঁও এবং চকবাজারে দুটি ভবন হেলে পড়ে। এর আগে ১০ এপ্রিল গোয়াল পাড়ায় হেলে পড়া একটি বহুতল ভবন ভেঙে ফেলা হয়। সবশেষ গত সোমবার (২০ ডিসেম্বর) নগরীর মাঝিরঘাটে খাল খননের সময় হেলে পড়ে দুটি ভবন এবং একটি মন্দির।
শুধুমাত্র চলতি বছরেই চট্টগ্রামে এমন হেলে পড়া ভবনের সংখ্যা অন্তত ১০টি। সিডিএর হিসাবে, ছোট বড় অন্তত আড়াই লাখ ভবন রয়েছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। এর মধ্যে শতাধিক ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করলেও তা ভাঙার কোন উদ্যোগ নেই।
এনিয়ে নানা সীমাবদ্ধতার কথা বলছে সিডিএ। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে দ্রুত অপসারণের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
এসজেড/
Leave a reply