নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে এবার প্রথমবারের মতো সব কেন্দ্রে ভোট হবে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন, ইভিএমে। কিন্তু এ সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় দ্বিধা-দ্বন্দ্বে রয়েছেন ভোটাররা। নিজের ভোট পছন্দের প্রতীকে পড়বে কিনা তা নিয়েও সংশয় আছে কারো কারো। সমস্যা সমাধানে ভোটারদের ইভিএম ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২০১১ ও ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জের কয়েকটি কেন্দ্রে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন, ইভিএমে ভোট হয়েছে। কিন্তু এবারের নির্বাচনে ২৭টি ওয়ার্ডের ১৯২টি কেন্দ্রের সবকটিতেই ভোট হবে ইভিএমে।
তবে বিপত্তি বেধেছে অন্য জায়গায়। নারায়ণগঞ্জের বেশিরভাগ ভোটারই জানেন না, কীভাবে দিতে হয় ইভিএমে ভোট, কোন বোতামে চাপ দিলে কাস্ট হবে পছন্দের প্রতীক। শুধু ভোটার নয়, নির্বাচন কমিশনও বলছে চ্যালেঞ্জটা তাদের জন্যও অনেক। মক ভোটিংসহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের জন্য এর মধ্যেই জনবনল নিয়োগ দেয়া হচ্ছে ব জানালেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার। নির্বাচনের ৫ দিন আগে থেকে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রতীকী ভোটের আয়োজন করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
প্রসঙ্গত, ১৬ জানুয়ারি ভোট হবে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে। মেয়র পদে নৌকা প্রতীকে আইভি ও হাতি প্রতীকে লড়ছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা তৈমুর আলম খন্দকার।
/এডব্লিউ
Leave a reply