ওমিক্রন নিয়ে বিধিনিষেধের তোড়জোর, নেই ব্যবহারিক প্রভাব

|

ডয়চে ভেলের ছবি।

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাধ্যবাধকতা জারি হলেও ব্যবহারিকভাবে তার তেমন কোনো প্রভাব লক্ষ করা যায়নি রাস্তাঘাটসহ অন্যান্য জায়গায়। মাস্ক ব্যবহারে অনীহা, অপ্রয়োজনীয় ভিড় ও অহেতুক বাইরে ঘোরাঘুরির মতো চিত্র এখনও অহরহ।

বাইরে বের হলে মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা থাকার পরও এ বিষয়ে উদাসীন অনেকেই। গণপরিবহন, পাড়া-মহল্লায় গাদাগাদি করে চলাচল করছে মানুষ। অনেককে মাস্ক পরতেও অনীহা দেখা গেছে। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা অন্য কোনো সংস্থার তৎপরতাও দেখা যায়নি মাঠে।

করোনা সংক্রমণ মোকাবেলায় শনিবার (১৫ জানুয়ারি) থেকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন সাপেক্ষে সড়কে গণপরিবহন চলাচল করবে। মাস্ক না পরলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করা হবে, এমনকি জেল পর্যন্ত হতে পারে বলে সতর্কবার্তা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তবে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালানোর বিষয়ে চালক-হেলপাররা বলছেন, ভাড়া না বাড়ালে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে বাস চালাবেন না তারা।

এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিধিনিষেধ অনুযায়ী আজ থেকে প্রতিদিন রাত আটটার পর থেকে বন্ধ থাকবে সব দোকানপাট। গত ৪ জানুয়ারি এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনাগুলো জানানো হয়। যাবতীয় সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও জনসমাগমকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে এ নির্দেশনায়।

/এডব্লিউ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply