ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত ও সুনামিতে দ্বীপ রাষ্ট্র টোঙ্গার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। তিন দিন পার হয়ে গেলেও স্বাভাবিক হয়নি যোগাযোগ ব্যবস্থা। এখনও বন্ধ ইন্টারনেট ও টেলিসেবা।
এদিকে, সুনামির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পেরুর তেল শোধনাগার। সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়েছে হাজার হাজার লিটার জ্বালানী তেল। এর প্রভাবে মারা পড়ছে বহু সামুদ্রিক প্রাণী ও পাখি।
দূরের কিছুটা দৃশ্য আর স্যাটেলাইটের ছবি ছাড়া টোঙ্গার ভয়াবহ সুনামির কোনো চিত্রই এখনও পাওয়া যায়নি। সেখানে কতোটা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে অগ্ন্যুৎপাত আর সুনামি তা অনুমানও করতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।
এখনও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় স্বাভাবিক হয়নি টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা। ফলে সেখানকার কোনো খোঁজ-খবরই মিলছে না। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর ধারণা, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে গোটা দ্বীপ ঢাকা পড়েছে। এতে সংকট দেখা দিয়েছে নিরাপদ পানির।
সুনামির তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পেরুর উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি তেল শোধনাগার। তা থেকে গোটা সমুদ্র এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে জ্বালানী তেল। যার প্রভাবে মারা পড়ছে বহু সামুদ্রিক প্রাণী।
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৭ লাখ বর্গ কিলোমিটারের দেশটিতে জনসংখ্যা মাত্র ১ লাখ। দেশটিতে ছোট-বড় ১৭০টি দ্বীপ রয়েছে।
এসজেড/
Leave a reply