সিইসি ও ইসি নিয়োগে প্রস্তাবিত আইন দ্রুত পাশ করতে সোমবার (২৪ জানুয়ারি) বৈঠকে বসছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
ইসি নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ আছে আর সপ্তাহ তিনেক। এর আগেই সংসদে পাশ হতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগের প্রস্তাবিত বিল।
দ্রুত প্রক্রিয়ায় চলতি অধিবেশনেই আইনটি পাশের ইঙ্গিত দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি সভাপতি মো. শহীদুজ্জামান সরকার। এ জন্য উত্থাপনের পরদিনই বৈঠক ডাকা হয়েছে। পৌনে ২ পৃষ্ঠার আইনটি দ্রুত পাশের জন্য এক বৈঠকই যথেষ্ট বলে জানিয়েছেন মো. শহীদুজ্জামান সরকার।
তবে কারো সাথে আলোচনা না করে এভাবে তড়িঘড়ি করে আইন প্রণয়নের সমালোচনা করেছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। প্রস্তাবিত আইনটি পাশ হলে বড় কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে মনে করেন সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি জানান, এই আইনে সরকার চাইলে আগের রকিবউদ্দিন কিংবা নুরুল হুদার মতো বিতর্কিত ইসি গঠন করতে পারবে।
এদিকে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বলছেন, আইন চূড়ান্তকরণে বিরোধীদলসহ সব সদস্যের মতামত গুরুত্ব পাবে। আর ভোটের গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করবে সিইসির দক্ষতার ওপর।
সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির মতে, আইন পাশ হলে ইসি গঠন আইনি ভিত্তি পাবে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে যা বড় প্রাপ্তি।
Leave a reply