দেশে প্রতি বছর ক্যান্সার আক্রান্ত হচ্ছে দেড় লাখ মানুষ। অথচ অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা দুইশরও কম। এখনও রাজধানীর বাইরে কোথাও নেই চিকিৎসার ব্যবস্থা। তারপর চিকিৎসায় বিশাল খরচ যোগাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় রোগীর স্বজনদের। চিকিৎসকরা বলছেন, জীবনাচরণে পরিবর্তন ও সচেতনতা ক্যান্সার প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
পাঁচশো শয্যার একমাত্র জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতাল। ওয়ার্ড ছাপিয়ে ভবনের নিচে সড়কেও চলছে জটিল রোগের চিকিৎসা। মূল ওয়ার্ডে যারা ঠাঁই পেয়েছেন চিকিৎসার ভার বইতে গিয়ে তারাও নিঃস্ব প্রায়।
প্রতি বছর ক্যান্সার আক্রান্ত হচ্ছেন প্রায় দেড় লাখ মানুষ। দিন দিন এই সংখ্যা বাড়ছে। তবে চিকিৎসার আওতায় আসছেন অর্ধেকের কম।
দেশে পুরুষদের মাঝে ফুসফুস ও খাদ্যনালীর ক্যান্সারের হার বেশি। নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ও জরায়ু ক্যান্সারের রোগীই বেশি। অভিজ্ঞরা বলছেন, রোগ সম্পর্কে সচেতন ও জীবনাচরণে পরিবর্তন ক্যান্সার ঠেকাতে পারে অনেকটাই।
চিকিৎসার পরিধি বাড়াতে আট বিভাগে ক্যান্সার হাসপাতাল গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সবার আগে অভিজ্ঞ ডাক্তারসহ ক্যান্সার চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট জনবল তৈরি করা জরুরি।
/এনএএস
Leave a reply