ভোজ্যতেলে স্বস্তি ফিরলেও দাম বেড়েছে চিনি-মশুর ডালের

|

মুদি দোকানে বাধ্য হয়ে বাড়তি দামেই কেনাকাটা করছেন ক্রেতারা।

ভ্যাট প্রত্যাহারের সুফল নেই চিনির বাজারে। বেশিরভাগ দোকানে বিক্রি হচ্ছে আগের মজুদকৃত পণ্য। একই কাজ করছেন ডিলাররা। ব্যবসায়ীদের দাবি, বিশ্ববাজারের হঠাৎ দাম বাড়লে বা কমলেও, বাজারে তার প্রভাব সহসাই পড়ে না। লাভ-ক্ষতির হিসাব কষতে হয় ব্যবসায়ীদের। তবে রোজার আগে দাম আরও সহনীয় হবে বলে জানাচ্ছেন তারা। এদিকে, রাজধানীতে নতুন করে বেড়েছে মশুর ডালের দর। তব স্বস্তি ফিরেছে ভোজ্যতেলে।

সরকার ভ্যাট কমালেও দাম কমার বদলে উল্টো কিছু খুচরা দোকানে দাম বেড়েছে। ফলে ৭৫ টাকার নিচে মিলবে না সাদা চিনি। আখের চিনির কেজি ১০০ টাকা ছুঁইছুই। অন্যদিকে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা গুনতে হবে অস্ট্রেলিয়া কিংবা মিয়ানমারের ছোলার জন্য। তবে নতুন করে বেড়েছে মশুর ডালের দাম। প্রতি কেজিতে দর বেড়েছে অন্তত ১০ টাকা।

তবে স্বস্তি ফিরছে ভোজ্যতেলে। প্রতি ৫ লিটারের বোতলে দাম কমেছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। সরবরাহ বেড়েছে মিলগেটে। নিতাইগঞ্জের ডিলারদের দাবি, রোজার দরকারি চিনি আমদানি হয়েছে আরও আগেই। তাই ভ্যাট প্রত্যাহার হলেও দাম সহসা কমার সুযোগ নেই। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কথা বলে, আটা ও ময়দার কেজিতে বাড়তি ২ থেকে ৩ টাকা নেয়া হচ্ছে।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply