পানি কিছুটা কমতির দিকে; তাই সিলেটের জকিগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ, ওসমানীনগর, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে অনেক বানভাসি ফিরেছিলেন ঘরে। কিন্তু ঘর থেকে এখনো পানি নেমে না যাওয়ায় সেখানে থাকার উপায় নেই দুর্গতদের।
দফায় দফায় বন্যায় পর্যুদস্ত মানুষ ঘর ছেড়ে অন্য কোথাো যেতে পারছেন না লুটপাটের ভয়ে। আবার আশ্রয়কেন্দ্রে না গেলে ত্রাণও জোটে না কপালে।
শুধু সিলেট নয়; সুনামগঞ্জ, উত্তরাঞ্চলের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। পানি কমছে নদ নদীগুলোয়। তবে সবখানে দুর্ভোগ কমছে না। ত্রাণের জন্য হাহাকার রয়েছে দুর্গত এলাকায়। ছড়িয়ে পড়েছে পানিবাহিত রোগবালাই। উত্তরে কোথাও কোথাও দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙ্গন।
এদিকে, গাইবান্ধার ফুলছড়িতে যমুনা নদীতে বিলিন হয়েছে কাউয়াবাধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন। ফসলের ক্ষেত আর বাড়িঘর থেকে এখনও পানি সরেনি পুরোপুরি।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, উজানে পানি কমলেও মেঘনা অববাহিকায় পানি নেমে যাওয়ার হার খুবই ধীর। তাই পরিস্থিতির আশানারূপ উন্নতি হচ্ছে না।
/এমএন
Leave a reply