আম খাওয়ার পর আমরা খোসা ফেলে দিই। কিন্তু আমের খোসার উপকারিতা জানলে এটা কখনোই কেউ করবে না।
আমের খোসা ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এছাড়া আমের খোসায় রয়েছে ভিটামিন এ, সি, কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম। তাই আমের খোসা ক্যানসারসহ একাধিক রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
হার্বার্ড ইউনিভার্সিটির সমীক্ষা অনুযায়ী, আমের খোসায় প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। তাই আমের খোসা খেলে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যেতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে এই আমের খোসা। রোজ এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমের খোসা খেতে পারেন। আমের খোসায় থাকা ফাইবার আপনাকে অনেকটাই সুস্থ করে তুলতে পারে।
অনেকেই আছেন ওষুধ খেয়েও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না। একটি সমীক্ষা বলছে, আমের খোসা খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। তবে ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেবেন না। তাতে আবার হিতে বিপরীত হতে পারে।
ত্বক আরও উজ্জ্বল করে তোলার ক্ষেত্রে আমের খোসার কোনো তুলনা হয় না। আমের খোসা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। এবার সেটি গুঁড়ো করুন। দইয়ের সাথে মিশিয়ে ত্বকে ঘষে নিন। দশ মিনিট ওই প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন। এবার তা ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ২ দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করলে, নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
/এনএএস
Leave a reply