হুমায়ূন আহমেদের চলে যাওয়ার ১০ বছর আজ

|

মানুষের মনের স্বাস্থ্যের প্যারামিটারের উঠানামা অথবা দুঃখবিলাসের মাঝেও বেঁচে থাকার কৌশল কিংবা দৈনিক অভ্যস্ততায় সহজ হাস্যরস। সব অনুভূতি সব উপলব্ধির সরল সমীকরণ মিলে যায় হুমায়ুন আহমেদে এসে।

আজ তার প্রয়াণ দিবস। তাকে ভুলে যাবার যেমন কোনো কারণ নেই; তেমন মনে রাখার মতো অসংখ্য কারণ জমা রেখে গেছেন। আমাদের জীবনের ছোট ছোট অসংখ্য অভ্যস্ততাকে কালি-কলমে আবদ্ধ করেছেন জননন্দিত লেখক হুমায়ুন আহমেদ।

মধ্যবিত্তের যাপিত জীবনে ছন্দপতনের গল্পের মাঝে তিনি ছিলেন, শিখিয়েছেন জোছনা আর বৃষ্টির সাথে সখ্যতা করতে। খালি পায়ে সবুজ ঘাসে হেঁটে যাওয়াতেও যে আনন্দ খোঁজা যায়, দিয়েছিলেন সেই বিস্মৃতপ্রায় অনুভূতির সন্ধান।

কখনও মিসির আলীর যুক্তির্তকের চরিত্রকেও আবেগের আদিম বাধনে বেধেছেন, আবার স্বাধীন মনের বাউণ্ডুলে হিমুকে বারবার রুপার কাছে ফিরিয়ে এনেছেন।

হুমায়ুন আহমেদের প্রতিটি চরিত্র পাঠকের ভালোবাসার আঙিনায় সগর্বে ছিল। নিসন্দেহে তরুণদের বইপড়ার অভ্যাস গড়ে দেয়ার পেছনে ছিল তার অসামান্য অবদান।

মানুষের বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা সাথে নিয়েই ২০১২ সালের এ দিনে পরপারে চলে গেছেন তিনি। অবশ্য তিনি সবসময় বিশ্বাস করতেন এই ভালোবাসাটুকুই জীবন।

/এমএন


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply