এখনও স্বাভাবিক হয়নি ব্রয়লারের বাজার। তাই মুরগি বিক্রির পরিমাণও কমেছে। বিক্রেতারা বলছেন, বাজার তদারকির পাশাপাশি খামারি পর্যায়েও নজরদারি করা উচিত। অপরদিকে গরু আর খাসির মাংসও নিম্নআয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও কঠোর হওয়ার কথা বলছেন ক্রেতারা।
রমজানের আগে দৈনিক ব্রয়লারের চাহিদা ছিল ৩৫ লাখ কেজি। রেস্টুরেন্ট বন্ধের কারণে কমে সেই চাহিদা দাঁড়িয়েছে ২২ লাখ কেজিতে। যার ফলে বাজারের চড়া ভাবও কিছুটা কমেছে। যদিও অস্থিরতা কাটেনি পুরোপুরি। বেড়েছে দেশি ও সোনালী মুরগির বিক্রি। বাজারে দেশি মুরগি কিনতে গুনতে হচ্ছে ৬৫০ আর সোনালী বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা কেজিতে।
অস্থিরতা আছে গরুর মাংসের দামেও। কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গরু আসার পথে চাঁদাবাজি আর ঢাকায় এসে কয়েক হাত ঘুরতেই বেড়ে যায় দাম। প্রতি কেজি খাসীর মাংস কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে ১১০০ টাকা।
এটিএম/
Leave a reply