যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারাদেশে পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা। সকালে ঈদগাহ ও বিভিন্ন মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজ আদায়ের পর কোরবানি পশু জবাই করেন ধর্মপ্রাণ মানুষ।
সকাল সাড়ে ৮টায় টিলা আর গাছপালায় ঘেরা সিলেটে শাহী ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় নগরীর প্রধান ঈদ জামাত। এতে যোগ দেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। হযরত শাহজালাল ও হরত শাহপরান রহমতুল্লাহার মাজার মসজিদেও ঈদের জামাত পড়েছেন মুসল্লিরা।
রাজশাহীতে শাহ মখদুম (রহ.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হয় নগরীর প্রধান ঈদ জামাত। সকাল আটটায় সার্কিট হাউজ ময়দানে প্রধান জামাত হয়েছে খুলনায়। এছাড়া নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের প্রতিটি মসজিদ ও ঈদগাহে নামাজ পড়েছেন মুসল্লিরা।
চট্টগ্রামে মহানগরীতে এবার ২৫৯টি স্থানে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান জামাত হয়েছে জমিয়তুল ফালাহ জামে মসজিদে পৌনে আটটা ও পৌনে নয়টায়। বরিশালের হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান জামাত হয়েছে। তবে জেলার সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় চরমোনাই দরবার শরীফ ময়দানে।
দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয় দিনাজপুরের গোর-এ শহীদ ময়দান। সেখানে একসাথে নামাজ পড়েন প্রায় আড়াই লাখ মানুষ। ১৯১-তম ঈদ জামাত হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগা ময়দানে। এবার ইমামতি করেন মাওলানা ফরীদ উদ্দিন মাসউদ।
যমুনা অনলাইন:এফএম
Leave a reply