সংকটে নিমজ্জিত অর্থনীতি উদ্ধারের দাবিকে পাশ কাটিয়ে বাজেট তৈরি করা হয়েছে। চ্যালেঞ্জের বিষয়গুলো উপেক্ষিত হয়েছে। নেই মোকাবেলার কোনো কৌশল। বাস্তবায়নের পথনকশাও অস্পষ্ট। বাজেটের আকার, বরাদ্দ, শুল্ক ও করের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি।
আগামী অর্থবছরের বাজেট পর্যালোচনা করে শনিবার (৩ জুন) এমন মন্তব্য করেছে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি)। সংগঠনের নেতারা এ সময় বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে। আইবিএফবি মনে করে, ন্যূনতম ২০০০ টাকা কর আহরণের ক্ষেত্রে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হবে। সেই সাথে বাড়বে জালিয়াতিও। সংগঠনের সভাপতি বলেন, রফতানি আয় বাড়ানোর স্বার্থে একক পণ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনার সময় এসেছে। বিকল্প পণ্য রফতানি উৎসাহিত করতে নীতি সহায়তা দরকার।
আইবিএফবি’র সভাপতি হুমায়ূন রশীদ বলেন, রফতানি বাণিজ্য একটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। কী ধরনের কর আদায় করতে হবে সেটা যদি এখনই নিশ্চিত না হয়, তবে যে সময় চ্যালেঞ্জ আসবে তখন আমরা প্রস্তুত থাকবো না। তাই বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নির্ধারিত মানদণ্ড মেনে চলতে হবে।
আরও পড়ুন: ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট প্রস্তাব করেছে সরকার: কাদের
/এম ই
Leave a reply