প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ আজ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে উত্থাপন করা হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এটি উত্থাপন করেন। পরে মতামত দেয়ার জন্য আইনটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
সংসদীয় কমিটি থেকে ফেরত এলেই চলতি অধিবেশনে এটি পাস হতে পারে বলে আশা করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।
গত ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় দুই কলেজ শিক্ষার্থী নিহত হয়। এরপর নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত সড়ক নিরাপত্তা আইনের খসড়াটি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।
জানা গেছে, খসড়া আইনের ১০৩ ধারায় মোটরযান চালনা দুর্ঘটনায় কোনো ব্যক্তি গুরুতর আহত বা নিহত হলে দায়ী ব্যক্তির অনধিক পাঁচ বছরের জেল ও অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া এ আইনে সরকার চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা নির্ধারণ করে দেয়ার এখতিয়ারও রাখা হয়েছে।
প্রস্তাবিত এ আইনটিতে ১২৪টি ধারা রয়েছে। এ আইনটি পাস হলে বিদ্যমান মোটর ভেহিকেল অর্ডিন্যান্স-১৯৮৩ রহিত হয়ে যাবে।
Leave a reply