ভোটের মাঠে ২৭ দল, আছেন ৩৮২ স্বতন্ত্র প্রার্থীও

|

মিশুক নজিব

চলছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা। প্রার্থীরা গণসংযোগ করছেন প্রতিদিন। দলগুলোও ইশতেহার ঘোষণা করছে। ভোটাররাও থেমে নেই। চায়ের আড্ডা থেকে বাসার ডাইনিং রুম, থাকছে নির্বাচন নিয়ে আলাপ। সারাদেশের চোখ এখন চব্বিশের ভোটে।

এই নির্বাচনের লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছে ২৭টি দল। ভোটে এসব দলের প্রার্থী রয়েছে ১ হাজার ৫১৩ জন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী ৩৮২ জন। এসব প্রার্থী ইতোমধ্যে প্রতীক পেয়েছেন । আদালতের আদেশে অনেকেই প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় সংখ্যাটি বাড়বে।

কোন দলের কত প্রার্থী:

আওয়ামী লীগ:
চব্বিশের ভোটে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন। তবে নৌকা নিয়ে লড়ছেন ২৭২ জন। জোটের শরিক দল জাসদকে ৩টি, ওয়ার্কার্স পার্টিকে ২টি এবং জেপিকে (মঞ্জু) ১টি আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বাকি ২৮ আসনের মধ্যে ২৬টিতে ‘মিত্র’ জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছে।

আর বরিশাল-৪-এ শাম্মী আহম্মেদ এবং কক্সবাজার-১-এ আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমদের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় সেখানে দলটির কোনো প্রার্থী নেই।

জাতীয় পার্টি:
জাতীয় পার্টি এবারের নির্বাচনে ২৬৫ আসনে প্রার্থী দিয়েছে। এরমধ্যে ২৬টি আসনে আওয়ামী লীগের সমর্থন পেয়েছে দলটি। আর ২৩৯ আসনে আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাথে লড়বেন জাপার প্রার্থীরা। সব আসনেই তারা লাঙ্গল মার্কা নিয়ে লড়ছেন।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল:
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী এবার ৬৪ জন। এরমধ্যে বগুড়া-৪ আসনে এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, কুষ্টিয়া-২ আসনে হাসানুল হক ইনু এবং লক্ষ্মীপুর-৪-এ মোশাররফ হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। বাকি ৬১ জন দলের মার্কা মশাল নিয়ে ভোটের মাঠে আছেন।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি:
এই দলের ২৬ প্রার্থী ভোটে লড়ছেন। এরমধ্যে বরিশাল-২-এ দলের সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং রাজশাহী-২ আসনে সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন। বাকিরা দলীয় প্রতীক হাতুড়ি নিয়ে ভোট করছেন।

জাতীয় পার্টি (মঞ্জু):
১৩ আসনে প্রার্থী রয়েছে জাতীয় পার্টির (জেপি)। এরমধ্যে ১২ জন দলীয় প্রতীক বাইসাইকেল নিয়ে নির্বাচন করছেন। আর দলের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকায় চড়েছেন। পিরোজপুর-২ আসন থেকে লড়ছেন তিনি।

বিকল্পধারা বাংলাদেশ:
এবারের ভোটে বিকল্পধারার প্রার্থী ১০ জন। শরিক দল হিসেবে আঠারোর ভোটে আওয়ামী লীগ থেকে ছাড় পেলেও এবার কিছুই জোটেনি। গতবার নৌকা নিয়ে ভোট করে সংসদে যান দলটির মাহী বি চৌধুরী ও আবদুল মান্নান। এবারের নির্বাচনে মাহী বি চৌধুরী অংশ নিলেও ঋণ খেলাপির দায়ে আবদুল মান্নানের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন:
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী গতবার চট্টগ্রাম-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন। ওইবার নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেন। এবার তিনিসহ দলের ৩৮ জন লড়ছেন দলীয় প্রতীক ফুলের মালা নিয়ে।

গণফোরাম:
উদীয়মান সূর্য নিয়ে দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন না করলেও ভোটের মাঠে আছেন দলটির ৯ প্রার্থী। গত নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট থেকে প্রার্থী হয়ে গণফোরামের দুই প্রার্থী বিজয়ী হন। আঠারোর ভোটে সিলেট-২ আসন থেকে জয়ী মোকাব্বির খান এবারও ভোটের মাঠে আছেন। তবে মৌলভীবাজার-২ থেকে নির্বাচিত সুলতান মোহাম্মদ মনসুর নেই ভোটযুদ্ধে।

তৃণমূল বিএনপি:
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির পর সবচেয়ে বেশি প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল বিএনপি। দলটির ১৩৪ প্রার্থী লড়ছেন সোনালী আঁশ প্রতীকে। দলের চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী সিলেট-৬ এবং মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়া, দলটির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা হুদা মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে লড়ছেন।

ন্যাশনাল পিপলস পার্টি:
আম প্রতীকে এই দলের ১২২ প্রার্থী ভোটযুদ্ধে উপস্থিত। তবে, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু ভোট করছেন না। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেও শেষ পর্যন্ত তা প্রত্যাহার করেন। দলের মহাসচিব ইদ্রিস চৌধুরী চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বাংলাদেশ কংগ্রেস:
এই দলের আলোচিত প্রার্থী ইউটিউবার আশরাফুল আলম (হিরো আলম)। তিনিসহ দলটির ৯৫ জন নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। দলের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন মাগুরা-১ ও ২ এবং মহাসচিব মো. ইয়ারুল ইসলাম সাতক্ষীরা-১ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। তাদের প্রতীক ডাব।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি:
নবাগত দল বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ৭৯ জন একতারা নিয়ে ভোটযুদ্ধে হাজির হয়েছেন। বিএসপির চেয়ারম্যান শাহজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ চট্টগ্রাম-২ থেকে নির্বাচন করছেন। তবে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল আজিজ সরকার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেই।

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট:
দলের ৬৩ প্রার্থী ভোটে রয়েছে ছড়ি মার্কা নিয়ে। সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রধান আবু লায়েস মুন্না নির্বাচন করছেন না। তবে, পরিচালনা বোর্ড প্রধান মো. শাহজামাল আমিরুল মেহেরপুর-২ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন:
বিরোধী দল হতে চাওয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ৫৪ আসনে প্রার্থী দিতে পেরেছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিএনপির সাবেক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর নোঙ্গর প্রতীকে ফরিদপুর-১ আসন থেকে লড়ছেন। আর মহাসচিব ড. মোহাম্মদ শাহজাহান চাঁদপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের আলোচিত কয়েকজন নেতা এবার নোঙ্গর করেছেন বিএনএমে। সঙ্গীত শিল্পী ডলি সায়ন্তনীও এই দলের হয়ে প্রার্থী হয়েছেন।

বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট:
গতবার ভোটে আসেনি বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)। টেলিভিশন প্রতীকের ৪৫ প্রার্থী এবার ভোটের মাঠে হাজির। দলের সভাপতি এস এম আবুল কালাম আজাদ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৭ থেকে জয়ী হয়েছিলেন। এবার তিনি ঢাকা ১৭ ও ঢাকা-১৮ আসন থেকে নির্বাচন করছেন।

ইসলামী ঐক্যজোট:
এবারের ভোটে মিনার মার্কার প্রার্থী ৪২ জন। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ নির্বাচন করছেন না। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই দলের ২৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সবার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট:
মোমবাতি প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে ৩৯ জন। ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মাওলানা এম এ মতিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন চট্টগ্রাম-১২ আসন থেকে। মহাসচিব অধ্যক্ষ সেহাব উদ্দিন মো. আবদুস সামাদ চট্টগ্রাম-১৪ আসনে নির্বাচন করছেন।

ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ:
৩৭ প্রার্থী দিয়েছে ইসলামিক ফ্রন্ট। চেয়ার প্রতীকে দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী চাঁদপুর-৫ আসন থেকে ভোট করছেন। মহাসচিব আবুল বাশার মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জুবাইর ঢাকা-১০ ও ঢাকা-১১ আসন থেকে নির্বাচন করছেন।

বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ:
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দলের হয়ে লড়ছেন ২৯ জন। তিনি ভোটে দাঁড়িয়েছেন টাঙ্গাইল-৮ আসন থেকে। আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার কুড়িগ্রাম-৩ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। কণ্ঠশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাসও এই দলের প্রতীক গামছা নিয়ে ভোটের মাঠে হাজির হয়েছেন প্রথমবারের মতো।

গণফ্রন্ট:
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গণফ্রন্টের ২১ প্রার্থী। দলের চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেন শরীয়তপুর-২ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। মহাসচিব আহমেদ আলী শেখ ভোটের মাঠের বাইরে রয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ১৩ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল দলটি। সারাদেশে মাছ মার্কায় ভোট পড়েছিল ৫ হাজার ২৭৭টি।

জাকের পার্টি:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২১৮ আসনে প্রার্থী দেয় জাকের পার্টি। শেষ দিনে দলের নেতারা সব প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়। তবে শেষ পর্যন্ত গোলাপ ফুল মার্কা নিয়ে লড়ছেন ২১ জন।

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি:
দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে ছিল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের কল্যাণ পার্টি। এবারের ভোটেও সরকারবিরোধী অবস্থানে থাকার ঘোষণা ছিল দলের চেয়ারম্যানের। তবে, শেষ মুহূর্তে ‘ডিগবাজি’ দিয়ে ভোটে যাওয়ার ঘোষণা দেয় কল্যাণ পার্টি। ১৬টি আসনে হাতঘড়ির প্রার্থী রয়েছে। দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। কক্সবাজার-৩ আসনে প্রার্থী হয়েছেন মহাসচিব আবদুল আউয়াল মামুন।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন:
খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। বটগাছ প্রতীকে দলের আমীর মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী মুন্সিগঞ্জ-১ এবং নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে নির্বাচন করছেন।

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি:
এই দলের কাঁঠাল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন। তবে ভোটের মাঠে নেই চেয়ারম্যান ডা. এম এ মুকিত ও মহাসচিব জাফর আহমেদ জয়।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি:
কুঁড়েঘর প্রতীকে ভরসা রেখেছেন ৫ জন। কিন্তু বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সভাপতি আইভি আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ফারুক নির্বাচন করছেন না।

বাংলাদেশ মুসলিম লীগ:
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল) থেকে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন ৫ জন। এক প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হলে ভোটের মাঠে আছেন চার জন। দলের সভাপতি শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী চট্টগ্রাম-১ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। কিন্তু মহাসচিব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম নির্বাচন করছেন না।

বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল:
বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) প্রাথী হতে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন ৬ জন। সবার মনোনয়ন বৈধ হলেও পরে প্রত্যাহার করে নেন দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াসহ দুই জন। লালমনিরহাট-৩, সাতক্ষীরা-৩, টাঙ্গাইল-৩ ও নোয়াখালী-৩ আসনে প্রার্থী আছে দলটির।

স্বতন্ত্র ও অন্যান্য:

এই ২৭ দলের বাইরেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৮২ জন। ২২৫ আসনে তারা লড়ছেন। স্বতন্ত্রদের মধ্যে ১৫২ প্রার্থী ঈগলে চেপে ভোটের মাঠে উড়তে চান। ঈগলের পর ট্রাক প্রতীকে বেশি ঝুঁকেছেন স্বতন্ত্ররা। ট্রাকে চেপে ভোটের দৌড়ে রয়েছেন শতাধিক প্রার্থী।

এছাড়া, গণতন্ত্রী পার্টির ১২ জন নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। তারা মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার যাছাইবাছাইয়ে এদের প্রায় সবারই প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু পরে দলটির সব বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করে ইসি। গত ১২ ডিসেম্বর ইসির উপ-সচিব মো. মাহবুবুল আলম শাহ্‌ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, ইসিতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পৃথক পৃথকভাবে দাখিল করা কমিটি কমিশন না-মঞ্জুর করছে। সুতরাং গণতন্ত্রী পার্টির রাজনৈতিক দলের অনুমোদিত কোনও কমিটি বিদ্যমান নেই। তাই দলটির বৈধ প্রার্থীদের প্রার্থিতা বাতিলে নির্দেশনা দেয়া হয়।

৩০০ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীদের তালিকা:

/এমএন


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply