মিয়ানমারে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে গত দুইদিন ধরে বড় কোনো সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি নাইক্ষংছড়ি, উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তে। তাই ঘরবাড়ি ও কৃষি জমিতে ফিরতে শুরু করেছেন সীমান্ত লাগোয়া মানুষ। কৃষি জমিতেও কাজ করছেন কেউ কেউ।
তবে, তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটেনি। সীমান্তবর্তী মানুষদের নিরাপত্তায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ।
মিয়ানমার থেকে অনুপ্রবেশকারী একশজনকে বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নেয়া হয় টেকনাফের হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এর আগে তারা তমব্রু সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছিলেন। মিয়ানমার থেকে আসা ৬৪ জনও অবস্থান করছেন হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে।
এদিকে, মিয়ানমার চলমান সংঘাতে অস্থিরতা বিরাজ করছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। একদিকে অনিশ্চয়তায় প্রত্যাবাসন, অপরদিকে আবারও অনুপ্রবেশের শঙ্কা। তবে কোনোভাবেই যাতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা না ঘটে, সেজন্য সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছেন বিজিবি কর্মকর্তারা।
/এমএন
Leave a reply