নদীর সীমানা পিলারের মধ্যেই ৩ একর জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছিল একটি শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের তিনতলা বিশিষ্ট বিশাল গুদাম। পানগাঁও এলাকায় বুড়িগঙ্গা তীর ঘেঁষে দীর্ঘদিন বহাল তবিয়তে ছিল স্থাপনাটি। চলমান অভিযানে বুধবার তা গুঁড়িয়ে দেয় বিআইডব্লিউটিএ।
বিআইডাব্লিউটিএ বলছে, কেবল উচ্ছেদ নয়, নদী দখলমুক্ত রাখতে বদ্ধ পরিকর তারা। ছাড় পাবে না কোনো নদী দখলদার প্রতিষ্ঠান।
বিআইডাব্লিউটিএ যুগ্ম পরিচালক একেএম আরিফ উদ্দিন জানান, আমরা কোনো প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দিচ্ছি না। নদী উদ্ধারের ক্ষেত্রে একটি জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করতে হবে।
বুধবার সকালে হাসনাবাদ এলাকায় প্রায় অর্ধশত বালু, পাথর ও কয়লামহল উচ্ছেদ করা হয়। নিলামে বিক্রি করা হয় নদীর জায়গায় রাখা বালু পাথর ও কয়লা। যদিও এর প্রতিবাদ জানিয়ে, জমির মালিকানা দাবি করেছেন অনেকে।
বিআইডব্লিউটিএ বলছে, দখলকে বৈধতা দিতে নদীর সীমানা প্রাচীর পর্যন্ত সরিয়ে ফেলেছিলো কেউ কেউ। হাইকোর্টের আদেশ মোতাবেক, নদীর নতুন সীমানা প্রাচীর পুনর্স্থাপনের অংশ হিসেবে দ্বিতীয় পর্যায়ের এ অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
Leave a reply