৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে প্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্তও নেয়া হয়। দ্রুতই তা চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি আকারে জারি হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, স্বাস্থ্যবিধি ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অফিসসমূহ পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষাসহ একাডেমিক কার্যক্রম। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে ক্লাস-পরীক্ষার ব্যাপারে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেবে প্রশাসন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোঃ গোলাম রাব্বানী যমুনা নিউজকে বলেন, কঠোর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আমরা একটি নীতিমালা তৈরি করেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অফিসসমূহের কার্যক্রম আগামী ৩১ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত কাজ চলমান থাকবে। তিনি আরও বলেন, ন্যূনতম সংখ্যক জনবল নিয়ে অফিস কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এজন্য কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী গণপরিবহন ব্যবহার করতে পারবে না। এছাড়া তাদের সমন্বয়ে ১৪ দিনের রোস্টার তৈরি করা হবে। পাশাপাশি অফিস প্রধানের নির্দেশে প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহন ব্যবহার করে অফিস করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ভবন থেকে জানা গেছে, অফিস খোলার আগে সংশ্লিষ্ট ভবন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং অফিসকে জীবাণুমুক্ত করা হবে। প্রত্যেক অফিস ভবনের প্রবেশের আগে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হবে।
এছাড়া প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনশন, বেনাভোলেন্ট ফান্ড ইত্যাদির জন্য অফিসে না এসে হিসাব পরিচালকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
Leave a reply