টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রী রূপা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার ৬ষ্ঠ দিনে ডাক্তারসহ ৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। এ নিয়ে বাদিসহ মামলার ১৯ জনের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হলো।
সকালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবুল মনসুর মিয়া সাক্ষিদের ভাষ্য নেয়া শুরু করেন। প্রথমে নিহত রুপার ময়নাতদন্তকারী ডাক্তার সাইদুর রহমান সাক্ষ্য দেন। রূপার মৃত্যুর কারণ হিসেবে মাথায় আঘাত এবং ধর্ষণের আলামতও পাওয়ার কথা তুলে ধরেন তিনি। পরে আসামি পক্ষের আইনজীবিরা তাকে ঘন্টাব্যাপী জেরা করেন। এছাড়া জব্দ তালিকার সুরতহাল রিপোর্টের পক্ষে তিনজন সাক্ষ্য প্রদান করেন। আগামীকাল মামলার আসামীদের ১৬৪ ধারা জবানবন্দি লিপিবদ্ধকারী ৪ ম্যাজিস্ট্রেট সাক্ষির জন্য আদালত দিন ধার্য করেছে। গত বছরের ২৫ আগস্ট রাজধানীর আইডিয়াল ‘ল’ কলেজের ছাত্রী জাকিয়া সুলতানা রূপাকে চলন্ত বাসে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পরে খুনীরা রূপার লাশ মহাসড়কে ফেলে দেয়। এ মামলায় গেলবছর বাস চালকসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
Leave a reply