৭৫ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যের চরিত্র হরণ করা হয়েছিল। তার পরের প্রজন্ম যাতে স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে না পারে সেজন্য কয়েক দশক ধরে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছিল বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
রোববার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, শোষণ, বঞ্চনা ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের ৩০ শতাংশ সময় কারাগারে কাটিয়েছিলেন। সেই মহান নেতাকে সপরিবারে হত্যা করে নির্বংশ করার ষড়যন্ত্র যারা করেছিল পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনগণের টাকায় তাদেরকে বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ মিশনে নিযুক্ত করা হয়েছিল।
সভায় শিক্ষা উপ-মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন বঙ্গবন্ধু কারিগরি ও প্রকৌশলী শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি তাই শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় আইনে স্বায়ত্ত শাসন দিয়েছিলেন।
Leave a reply