চট্টগ্রামে খামারিদের জন্য করোনা যেনো ‘পোয়াবারো’! সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে পশুর হাটের ভিড়ে যাচ্ছেন না অনেক ক্রেতা। তারা ঝুঁকছেন খামারের গরুর দিকে। অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার চাহিদা বেশি, বলছেন খামারিরাও। অর্ধেক গরুই বিক্রি হয়েছে অনলাইনে।
অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার খামারে ভিড়ও তুলনামূলক বেশি। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার চেষ্টায়ও কমতি নেই। বেচাকেনা চলছে অনলাইনেও। আবার গরুর ছবি দেখে অনেকে সরাসরি যাচ্ছেন খামারে।
ইনফিনিটি মডার্ন এগ্রোর এমডি ইমতিয়াজ আলম জানান, করোনার কারণে মানুষ হাটে না গিয়ে এগ্রোমুখী হচ্ছে। আমরা কিভাবে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে গরু লালন পালন করছি ক্রেতারা সেটি বুঝতে পারছেন।
তবে খামারের রমরমা সময়ে ভাটা চলছে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের। চট্টগ্রামে বিভিন্ন স্থানে এরই মধ্যে বসেছে স্থায়ী-অস্থায়ী পশুর হাট। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রচুর গরু আসলেও, ক্রেতার আনাগোনা এবং বেচাবিক্রি তুলনামূলক কম।
১৭ টি শর্তে এবার স্থায়ী অস্থায়ী মিলিয়ে চট্টগ্রাম মহানগরী এবং জেলায় পশুর হাট বসেছে প্রায় ২০৬ টি।
Leave a reply