শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন জম্মু-কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী নেতা- সৈয়দ আলি গিলানি। রাজধানী শ্রীনগরে ৯২ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তার। দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।
তিনি ‘অল পার্টি হুরিয়াত কনফারেন্স- APHC’র প্রতিষ্ঠাতা। শারীরিক অসুস্থতার কারণে, গত বছর হঠাৎ রাজনীতি থেকে অবসর নেন। গিলানির মৃত্যুর পর জোরদার করা হয়েছে শ্রীনগরের নিরাপত্তা। কাঁটাতারে ঘিরে রাখা হয়েছে তার বাড়ির আশপাশের রাস্তা। কারফিউ জারি করা হতে পারে বলেও ধারণা করছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। বিচ্ছিন্ন হতে পারে ইন্টারনেট সংযোগও।
পুলিশ বিভাগের এক নির্দেশনায় বলা হয়, জানাজায় অংশ নিতে পারবেন কেবল নিকাটাত্মীয়রাই।
প্রবীন কাশ্মিরি নেতার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে টুইট করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ঘোষণা করেছেন একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক। তাকে ২০২০ সালে ‘নিশান-ঈ-পাকিস্তান’ সম্মানে ভূষিত করা হয়। গিলানি আজীবন ভারতের নিয়ন্ত্রণমুক্ত, স্বাধীন কাশ্মিরের স্বপ্ন দেখেছেন।
এনএনআর/
Leave a reply