২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সংক্রমণ শনাক্তের রেকর্ড ভাঙলো ব্রিটেন। বৃহস্পতিবার দেশটির ৮৮ হাজার ৩৭৬ জনের শরীরে মিললো করোনাভাইরাস।
মাত্র একদিন আগেই সংখ্যাটি ছিল ৭৮ হাজারের ওপর। এদিন প্রাণ হারান ১৪৬ জন। অথচ নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন আতঙ্কে দেশটিতে জোরেশোরে চলছে বুস্টার ডোজ প্রদানের কার্যক্রম। বুধবারই ৭ লাখ ৪৫ হাজারের বেশি ব্রিটিশকে দেয়া হয় করোনার ভ্যাকসিনের তৃতীয় ডোজ।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি একগুচ্ছ কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর করেছে বরিস জনসন সরকার। ঘরের বাইরে, কর্মস্থলে এবং ইনডোর আয়োজনে বাধ্যতামূলকভাবে পরতে বলা হয়েছে মাস্ক। মানতে হবে তিন ফুটের শারীরিক দূরত্ব। তবে অর্থনীতিকে সচল রাখতেই এবার লকডাউন দেয়া হয়নি। দেশটিতে ভয়াবহ আকারে ওমিক্রন বিস্তার ঘটেছে। গেলো সোমবারই নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রথম মৃত্যু হয় যুক্তরাজ্যে।
আরও পড়ুন: আর্জেন্টিনায় শুরু হয়েছে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ
বরিস জনসন বলেন, যুক্তরাজ্যে করোনার ভয়াবহ বিস্তার ঘটলেও লকডাউন দেয়া হয়নি। বন্ধ হয়নি কিছুই। এমনকি ব্রিটিশদেরও বাতিল করতে বলা হয়নি কোনো পরিকল্পনা। শুধু তাগিদ দেয়া হচ্ছে, নিজ ও পরিবারের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হন। বুস্টার ডোজ গ্রহণ করুন, মেনে চলুন করোনা শিষ্টাচারগুলো। তাহলে ক্রিসমাস এবং নববর্ষ উদযাপনের পরও নিরাপদ থাকবো আমরা।
ইউএইচ/
Leave a reply