বন্ধ করে দেয়া পাটকলগুলো বেসরকারিকরণের প্রস্তুতি

|

বিশ্ববাজারে যখন চাহিদা বাড়ছে পাট ও পাটজাত পণ্যের তখনই এক ধাক্কায় ২৭টি সরকারি পাটকল বন্ধ করে দেয় সরকার। এসব পুরানো মিলগুলো এখন বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। এসব মিলে নানা ধরনের পাটের বস্তা, ব্যাগ ও সুতা তৈরি হতো। যা আমাদের দেশীয় উৎপাদনের সিংহভাগের যোগান দিতো।

গেল অর্থবছরের বাংলাদেশ থেকে কাঁচা পাট, সুতাসহ পাটজাত পণ্য রফতানি আয় ছিল ৮৯ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ১১৭ কোটি ডলার। গত জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি হয়েছে ৫৫ কোটি ডলারের।

আর এটি গত বছরের তুলনায় বেশি প্রবৃদ্ধির যোগান দেয়ায় এ খাতের উদ্যোক্তারা এখন বিলিয়ন ডলার রফতানি আয়ে আশাবাদী। তারা বলছেন, ছোট ছোট অনেক উদ্যোক্তারাও এখন পাটজাত পণ্য উৎপাদন করে আন্তর্জাতিক বাজারে দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। আর তাছাড়া পাট খুবই পরিবেশবান্ধব হওয়ায় এর চাহিদা সারাবিশ্বেই খুব ভালো।

তবে পাট ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের দাবি ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো আধুনিকায়ন করে পুনরায় চালু করার। সে সম্পর্কিত প্রতিবেদনটি পড়ুন লিংকে।

/এডব্লিউ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply