বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে রাজধানীতে শোভাযাত্রা করেছে বিএনপি। নয়াপল্টন থেকে শান্তিনগর-ফকিরাপুল হয়ে আবার নয়াপল্টনে শেষ হয় এই শোভাযাত্রা। প্রাই দুই ঘণ্টাব্যাপী চলে দীর্ঘ এই শোভাযাত্রা। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা। র্যালীতে দেখা গেছে, বিএনপি নেতাকর্মীরা প্ল্যাকার্ড ও বিভিন্ন রকম ফেস্টুন হাতে নিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। খালেদা জিয়ার বক্তব্য সংবলিত বিভিন্ন রঙের টি-শার্টও পরিধান করেছেন অনেকে। শোভাযাত্রার বেশিরভাগ ব্যানার এবং মিছিলে ছিল খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি। মুক্তি-মুক্তি-মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই— শ্লোগানে প্রকম্পিত ছিল শোভাযাত্রা।
রোববার দুপুর দুইটায় এই শোভাযাত্রা শুরুর হওয়ার কথা থাকলেও আগে থেকেই নেতাকর্মীরা জড়ো হন নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। শোভাযাত্রার আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, ক্ষমতাসীন সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা ধ্বংস করেছে। অর্জিত বিচারব্যবস্থা ও অর্থনীতিও ধ্বংস করেছে এই অনির্বাচিত সরকার।
সমাবেশ শেষেই শুরু হয় র্যালী। যেখানে নেতৃত্ব দেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। দলটির করা শোভাযাত্রার কারণে ওইসব এলাকায় যানজট লেগে ছিল দীর্ঘ সময় ধরে।
বিএনপির এই শোভাযাত্রায় এক কর্মী এসেছিলেন অসুস্থ খালেদা জিয়া সেজে। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে বেশ।
Leave a reply