করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের মতো র্যাপিড টেস্টের ক্ষেত্রে ওমিক্রনের ফলাফল সঠিক আসে না। সেখানে অনেক সময়ই প্রকৃতপক্ষে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির ফলাফল দেখানো হয় নেগেটিভ। সম্প্রতি এমনটিই বলছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিসট্রেশন (এফডিএ)। খবর এনডিটিভির।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ (এনআইএইচ) এর সাথে যৌথ গবেষণার পর একটি বিবৃতিতে এফডিএ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, করোনার র্যাপিড টেস্ট, হোম কিট টেস্ট বা অ্যান্টিজেন টেস্ট সবসময় ওমিক্রনকে শনাক্ত করতে পারে না। অনেক সময় ওমিক্রনের লক্ষণগুলো এতটাই সুপ্ত থাকে যে এসব টেস্টে তা ধরা পড়ে না। ফলে প্রকৃতপক্ষে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির রিপোর্ট আসে নেগেটিভ। এতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: বুদ্ধিমত্তায় আইনস্টাইনকে ছাড়িয়ে গেলো যে বালক
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে করোনার ভয়বহ প্রকোপের কারণ হিসেবে র্যাপিড টেস্টের ওমিক্রন শনাক্তের সীমাবদ্ধতাকে দায়ী করছেন অনেকে। তাই যদি কারোর সুনির্দিষ্ট লক্ষণ থাকার পরও র্যাপিড টেস্টে করোনা নেগেটিভ আসে, তাহলে তাকে দ্বিতীয়বার পিসিআর টেস্টের মতো আরও শক্তিশালী পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিয়েছে এফডিএ।
এসজেড/
Leave a reply