মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সরকারের অবস্থান সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে। তারপরও একটি চক্র সিন্ডিকেট সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এতে অভিবাসন খাতে অস্থিরতা বাড়তে পারে বলে মনে করছেন জনশক্তি রফতানিকারকরা। এই সিন্ডিকেট কর্মীদের কাছ থেকে বাড়তি অর্থ আদায় করবে। এমনকি এর প্রভাবে শ্রমবাজারটি বন্ধও হয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।
বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) জনশক্তি রফতানিকারকরা এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। বায়রার সাবেক সভাপতি আবুল বাশার বলেন, এর আগে সিন্ডিকেটের অনিয়ম দুর্নীতির কারণেই মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যায়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ কর্মীরা। এখন আবারও ২৫ জনের সিন্ডিকেট তৈরির পাঁয়তারা চলছে। এর ফলে অনেক রিক্রুটিং এজেন্সি কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে বলেও মনে করেন তিনি।
এসময় সকল এজেন্সিকে কর্মী নিয়োগের সুযোগ রাখার আহ্বানও জানান জনশক্তি রফতানিকারকরা। তারা মনে করেন, সবাই কাজের সুযোগ পেলে অভিবাসন ব্যয় নিয়ন্ত্রণে থাকবে। শ্রমবাজারেও থাকবে স্বচ্ছতা।
/এডব্লিউ
Leave a reply