চট্টগ্রাম ব্যুরো:
বন্দরনগরী চট্টগ্রামে যানজটে নাকাল যাত্রীরা। ব্যস্ততম প্রতিটি সড়কে দীর্ঘ যানজটে ভোগান্তির শেষ নেই। বিশেষ করে ইফতারের আগে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়। এ জন্য বেহাল সড়ক আর প্রকল্পের কাজকে দুষছেন অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টার কমতি নেই বলে দাবি ট্রাফিক পুলিশের।
সব স্কুল কলেজ খোলার পর চট্টগ্রামে যানজটের মাত্রা বেড়েছে আরও। সবচেয়ে ভয়াবহ যানজট তৈরি হয় ইফতারের আগে। এ সময় ব্যস্ততম প্রতিটি সড়কের চিত্র থাকে একই। তীব্র গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় গণপরিবহনে আটকা পড়েন যাত্রীরা। নষ্ট হয় কর্মঘন্টা। ঈদের কেনাকাটা শুরু হওয়ায় মার্কেটগুলোর সামনেও গাড়ির জট। তার ওপর আছে দীর্ঘ সময়ের ট্রাফিক সিগন্যাল, ভাঙাচোরা সড়ক এবং চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ।
সিএমপি বন্দর জোনের ডিসি শাকিলা সুলতানা বলেন, বন্দরে প্রবেশকৃত গাড়ির ওপর নির্ভর করে যানজটের পরিমাণ। যদি গাড়ি বেশি হয় তবে যানজট একটু বেশি হয়ে থাকে। তবে আমরা এটিকে সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করছি।
পটিয়া, হাটহাজারিসহ বেশকিছু এলাকায় সড়কের উপর বাজার এবং গাড়ি পার্কিংয়ের কারণে মহাসড়কের অবস্থাও একই। এছাড়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজের খোঁড়াখুঁড়ির কারণে বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা অংশেও লেগে থাকে যানজট। সাধারণ মানুষ বলছে তীব্র যানজটের কারণে ব্যাহত হচ্ছে অফিসসহ দৈনন্দিন নানা কার্ক্রম।
এটিএম/
Leave a reply