পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যার পর আবারও নতুন রূপে সেজেছে সাদা পাথর, জাফলংসহ সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। কিন্তু বন্যার প্রভাব পড়েছে সিলেটের এসব পর্যটন স্পটে। হোটেল-মোটেলগুলোতে তেমন বুকিং না থাকায় লোকসানের শঙ্কায় পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
মেঘালয় পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্র। উপরে সারি সারি সবুজ পাহাড় আর মেঘেদের কোলাকুলি। নীচে বয়ে চলা স্বচ্ছ জলের ধারায় বিছানো সাদা পাথর। সবশেষ পাহাড়ি ঢলে প্রকৃতি যেনো আরও নতুন রূপে সাজিয়েছে এ স্থানটিকে। যারা আসছেন মুগ্ধ হচ্ছেন।
এবারের ঈদেও পর্যটকের ঢল নামবে তাই নানা প্রস্তুতি সেখানকার পর্যটন সংশ্লিষ্টদের। একই অবস্থা জাফলংয়ে, এবারের ঢলে বেড়েছে পাথর। স্বচ্ছ জলে গা ভেজানো যাদের ইচ্ছা তাদের জন্যই যেন অপেক্ষায় এই প্রকৃতি কন্যা। পর্যটন কেন্দ্রগুলোর সৌন্দর্য বাড়লেও হোটেল মোটেল আর রিসোর্টগুলোতে নেই সে আমেজ। এবার যেন একটু খরা চলছে পর্যটন ব্যবসায়।
জৈন্তিয়া রিসোর্ট অ্যান্ড পার্কের চেয়ারম্যান হেনরি লামিন বলেন, বাস্তবে আমাদের মূল যে পর্যটন এলাকাগুলো সেগুলোতে বন্যার কোনো প্রভাব পড়েনি।
জাফলং গ্রীন রিসোর্টের চেয়ারম্যান বাবলু বক্স বলেন, এখন পরিবেশ খুবই ভালো। এখন এখানে আসলে দুইটা জায়গা আপনারা উপভোগ করতে পারবেন, একটা হলো মায়াবী ঝর্ণা আর দ্বিতীয়ত সাদাকালো পাথরের জিরো পয়েন্ট। তবে তারা মনে করেন, দ্রুত এ অবস্থার পরিবর্তন হবে; দেশি বিদেশি পর্যটকে আবারও মুখর হয়ে উঠবে সিলেট।
/এসএইচ
Leave a reply