নগরীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শুধু সিটি করপোরেশনের একার পক্ষে সম্ভব নয়। নাগরিক সমস্যা ও দুর্ভোগ সমাধানে দরকার সম্বনিত উদ্যোগ। কোরবানি ঈদ পরবর্তী সাধারণ মানুষের সচেতনতা ও সিটি করপোরেশন আন্তরিকতায় এবারে রাজধানীর সিংহভাগ এলাকায়ই ছিল পরিচ্ছন্ন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নগরবাসীর সচেতনতাপূর্ণ মনোভাব পরিচ্ছন্ন নগরীর পাশাপাশি কমাবে স্বাস্থ্যঝুঁকিও।
আগে যেখানে সেখানে ফেলে রাখা হতো পশু বর্জ্য। ময়লা নিতে আসা সিটি করপোরেশন ভ্যানেরও ছিল না শৃঙ্খলা। এতে যেমন ছড়াতো দুর্গন্ধ, তেমনি নষ্ট হতো পরিবেশ। এবার তেমনটা না হওয়ায় স্বস্তি নগরজীবনে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. বেনজির আহমেদ বলছেন, পরিচ্ছন্ন নগরী ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক হবে নগরবাসীর সচেতনতাপূর্ণ মনোভাব।
আতিকুল ইসলাম, মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, নগরবাসীর সহযোগিতাই ১২ ঘন্টায় ৯ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়েছে।
এছাড়া যত্রতত্র পশু জবাই বন্ধে গাবতলীতে একটি আধুনিক কসাইখানা নির্মাণের কথা জানান মেয়র আতিকুল ইসলাম।
Leave a reply