কেজিতে ৫ টাকা কমেছে আটা-ময়দার দাম। তবে ক্রেতারা বলছেন, দাম এখনও নাগালে আসেনি। চালের মোকামেও অস্থিরতা কাটেনি এখনও। এদিকে, আমদানি শুরু হলেও এর প্রভাব নেই খুচরা পর্যায়ে। ১০০ টাকার ওপরে গাজর-টমোটের কেজি। কাচামরিচের জন্যে গুণতে হচ্ছে ২০০ টাকা।
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ২৩ জুলাই মধ্যরাত থেকে সাগরে মাছ ধরা শুরু করেছেন জেলেরা। এতে রাজধানীর বাজারে ইলিশের সরবরাহ বেড়েছে। আকারভেদে ইলিশের কেজি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকায়। তবে মিঠাপানির বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিক্রি হচ্ছে চড়া দরেই। শিং মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা। রুই মাছের জন্য গুনতে হবে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা।
পাইকারি বাজারে চালের যথেষ্ট সরবরাহ থাকার পরও অস্থিরতা কমেনি। আমদানি করা হলেও, মোকামে এর প্রভাব পড়েনি। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি আটা ৪-৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ক্রেতারা বলছেন, দাম এখনও সহনীয় পর্যায়ে আসেনি ।
এদিকে, সবজি বাজারে স্বস্তি মিলছে না। কাকরোল, বেগুন, করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। ঢ়েঁড়স ৩০ টাকা ও পটল ৪০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। আর খাসির জন্য গুনতে হবে ৮৫০ টাকা।
এসজেড/
Leave a reply