নতুন যুদ্ধে জড়াতে যাচ্ছে কী চীন-যুক্তরাষ্ট্র? তাইওয়ানে স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরের পর প্রকট হচ্ছে এই প্রশ্ন।
সিসিটিভি প্লাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও গতকাল মঙ্গলবার (২ আগস্ট) রাতে তাইওয়ানের রাজধানী তাইপে সিটিতে পৌঁছান মার্কিন স্পিকার। এরপরই মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করে বেইজিং। নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে তারা। বলেছে, এটি ‘এক চীন’ নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন। এর ফলে, যেকোনো মুহুর্তে তাইওয়ান ভূখণ্ডে চালানো হতে পারে ‘সুনির্দিষ্ট সামরিক অভিযান’।
গেলো দু’দিন ধরে মহড়া-প্রশিক্ষণ চালিয়ে প্রস্তুত চীনের সেনাবাহিনী। সীমান্তে প্রস্তুত রয়েছে যুদ্ধবিমানও। দেশটির মিত্র রাশিয়াও বলেছে, এই সফর ‘স্পষ্ট উসকানিমূলক’। সুতরাং, নিজ সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক ঐক্য অটুট রাখার সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে চীনের।
এদিকে, হোয়াইট হাউসের দেয়া বিবৃতিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি বলেছেন, স্পিকারের সফরকে ঘিরে গতানুগতিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চীন। তবে, ইস্যুটিতে রাজনৈতিক সংকট বা সংঘাতে রূপ দেয়ার মানে নেই। কারণ, এই মুহুর্তে সামরিক আস্ফালনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
/এমএন
Leave a reply