সিত্রাংয়ের প্রভাবে অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার

|

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়েছে সবজির বাজারে। এরই মধ্যে বেড়েছে ফুলকপি, বাঁধাকপি বা অন্যান্য সবজির দাম। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়েছে মাছের বাজারেও। সরবরাহ কমায় সপ্তাহ না ঘুরতেই নদী ও চাষের মাছের দাম বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, যোগান স্বাভাবিক হলে আবারও দাম কমে আসবে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে রুই, কাতলা, শিং ও বোয়াল মাছের দাম কেজিতে অন্তত ৩০-৪০ টাকা বেড়েছে। মান ভেদে রুই মাছের কেজি ৩২০ থেকে ৪৫০ টাকা। তেলাপিয়া ও পাঙাস মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। কৈ মাছের কেজি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে চিংড়ি।

চালের বাজারেও লেগেছে আগুন। নাজিরশাইল ও মিনিকেটের দাম স্থিতিশীল থাকলেও মোটা চালের দাম বাড়তির দিকে। বিআর আটাশ চালের দাম বস্তা প্রতি বেড়েছে ৫০ টাকা। এদিকে, চিনি নিয়ে এখনো ক্রেতাদের ভোগান্তি কমেনি। তাগিদ দিয়েও ডিলারদের কাছে সাড়া মিলছে না বলে দাবি দোকানীদের।

কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে ভোজ্য তেলে। বোতলের গায়ে লেখা দামের চেয়ে কিছুটা কম মূল্যে বিক্রি হচ্ছে এসব ভোজ্য তেল। তবে সব ধরনের ডালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা করে বেড়েছে।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply