অবশেষে খেলায় ফিরেছে ইংল্যান্ড। আর নায়ক থেকে খলনায়ক হয়ে গেছেন অরেলিয়া শুয়ামেনি। প্রথমার্ধে তার গোলেই এগিয়ে ছিল ফ্রান্স। আর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ডি বক্সের ভেতরে সাকাকে ফাউল করে বসেন সেই শুয়ামেনি। আর তাতেই পেনাল্টি পায় ইংলিশরা। পেনাল্টি থেকে বল জালে জড়িয়ে ইংলিশদের ম্যাচে ফেরান অধিনায়ক হ্যারি কেইন।
দ্বিতীয়ার্ধের একদম শুরু থেকে আক্রমণ আর প্রতি আক্রমণে ব্যস্ত হয়ে ওঠে দু’দল। ম্যাচের ৪৬ মিনিটেই জুড বেলিংহ্যামকে নিশ্চিত একটি গোল থেকে বঞ্চিত করেন হুগো লরিস। এ আক্রমণের জবাবে ফ্রেঞ্চদের করা কাউন্টার আক্রমণ ঠেকিয়ে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ড।
এরপর, ম্যাচের ৫১ মিনিটে ফ্রান্সের ডি বক্সের ভেতরে শুয়ামেনি বুকায়ো সাকাকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় ইংলিশরা। হ্যারি কেইনের নেয়া সেই পেনাল্টিতে ম্যাচে সমতা ফেরায় সাউথগেট শিষ্যরা।
প্রসঙ্গত, এটি ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে হ্যারি কেইনের ৫৩তম গোল। আর এ গোলের মাধ্যমে ইংল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা ওয়েইন রুনির রেকর্ড ছুঁলেন টটেনহাম হটস্পারের এই স্ট্রাইকার।
/এসএইচ
Leave a reply