ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সাবেক অধ্যাপক, স্বোপার্জিত স্বাধীনতাসহ অনেক ভাস্কর্যের শিল্পী এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাস্কর, শামীম সিকদারের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বেলা ১১টার দিকে তার মরদেহ নেয়ার কথা রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ইনস্টিটিউটে।
এরপর শামীম সিকদারের মরদেহ নেয়া হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মরদেহ নেয়া হবে মোহাম্মদপুরে। সেখানেই বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে। এসব তথ্য জানিয়েছেন শামীম সিকদার ভাস্কর্য পার্কের ইনচার্জ মো. ইমরান হোসেন। তিনি জানান, কয়েক মাস আগে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন শামীম সিকদার।
সিরাজ সিকদারের বোন শামীম সিকদারের বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন তিনি। তারা দুজনই যুক্তরাজ্য প্রবাসী। আশির দশকে চারুকলা ইনস্টিটিউটে শিক্ষকতা শুরু করেছিলেন শামীম সিকদার। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির পাশে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যটি তৈরি করেন শামীম সিকদার। জগন্নাথ হলের সামনে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটিও তারই করা। অসাধারণ নানা কর্মের জন্য ২০০০ সালে একুশে পদক পান এই গুণী ভাস্কর।
/এম ই
Leave a reply