এসির রমরমা ব্যবসা

|

তীব্র তাপদাহে অতিষ্ট জনজীবন। শহর থেকে গ্রাম, স্বস্তি নেই কোথাও। প্রচন্ড গরম থেকে রক্ষা পেতে সামর্থ্যবানরা কিনছেন এসি। রাজধানীতে বাজার ঘুরে দেখা যায়, গেলো দুই সপ্তাহ ধরে এসির চাহিদা হু হু করে বাড়ছে। অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে হিমশিম অবস্থা বিক্রেতাদের।

বর্তমানে ইনভার্টারযুক্ত এক থেকে দেড় টন এবং এয়ারকুলারের চাহিদা বেশি। অত্যাধুনিক বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবস্থা থাকা প্রতি ১ টনের এসি মিলছে ৪০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার টাকায়। দেড় টনের জন্য গুণতে হবে ৬৫ থেকে ৮০ হাজার পর্যন্ত। আর প্রতি দুই টনের এসি মিলছে ৮৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।

এদিকে, ক্রেতারা বলছেন, তীব্র গরমের কারণে এসি কিনতে হচ্ছে।

এ সময় সরবরাহ কম থাকায় দামও কিছুটা বেড়েছে। যদিও দেশি ব্র্যান্ডগুলো তাদের নির্ধারিত মূল্য ধরে রাখছে। কিন্তু বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের আমদানিকারক ও বাজারজাতকারীরা অতিরিক্ত চাহিদার সুযোগে নিচ্ছেন বাড়তি দাম। তাই দেশি ব্র্যান্ডের এসির প্রতি ঝুঁকছেন ক্রেতারা।

ডলার সংকট ও এলসি বিড়ম্বনায় চলতি বছর উৎপাদন পর্যায়ে খরচ ৫ থেকে ১০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা।

/এমএন


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply