বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস। সোমবার (২৯ মে) সকালে শান্তিরক্ষীদের স্মরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। ‘শান্তিরক্ষী দৌড়-২০২৩’ অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও শান্তিরক্ষা সংক্রান্ত মিশনে ভূমিকা রাখতে বাংলাদেশ গভীরভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ সর্বতোভাবে সহায়তা করে যাচ্ছে। সংস্থাটিতে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়োগের দিক থেকে বাংলাদেশই এখন শীর্ষ অংশীদার। আর এ জন্য আমরা গর্বিত।
তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকায় আয়োজন করা হয় শান্তিরক্ষী দৌড়-২০২৩। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ একটি বড় অংশীদার। ‘ব্লু-হেলমেট’র অধীনে বিশ্বের বিভিন্ন বিরোধপূর্ণ দেশে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে।
১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৫ সদস্যের একটি পর্যবেক্ষক দল ইরাক-ইরান যুদ্ধে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কাজ শুরু করে। এক বছর পর ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ এবং ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বিগত ৩৫ বছর ধরে শান্তিরক্ষা মিশনে সুনামের সঙ্গে কাজ করে আসছে সশস্ত্র বাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশ।
এসজেড/
Leave a reply