প্রচণ্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে চার্জিং লাইট, ফ্যান জেনারেটর বা আইপিএস’র মতো পণ্যের। সুযোগ বুঝে ব্যবসায়ীরাও ফিরেছে পূর্বের রূপে। কেননা চাহিদা বাড়ায় মজুদ করে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। বাজার অস্থিতিশীল হলেও নীরব ভূমিকা পালন করছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো।
দেশজুড়ে-ই ভয়াবহ লোডশেডিং। পাশাপাশি তীব্র দাবদাহ। তাই একটু স্বস্তি খুঁজতে অনেকে কিনতে আগ্রহী রিচার্জেবল ফ্যান, লাইট বা আইপিএস।
বরাবরই যেমনটা দেখা যায়, চাহিদা বাড়লে অবৈধ মজুত করে কিছু ব্যবসায়ী ফায়দা লুটে নেন। ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। ৫০০ টাকার লাইটের দাম বেড়ে হয়েছে ৭০০ টাকা। প্রতিটি রিচার্জেবল ফ্যানের দাম বেড়েছে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত।
বিক্রেতারা অবশ্য দাম বেশি নেয়ার কথা স্বীকার করছেন না। তারা দায় চাপাচ্ছেন আমাদানিকারকদের ওপর। আর ব্যবসায়ীদের দাবি, ডলার সংকটে এলসি বা ঋণপত্র খুলতে সমস্যায় পড়ছেন তারা। তাই বাড়ছে বিভিন্ন পণ্যের দাম।
জানতে চাইলে জেনারেটর ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বলেন, আগে যারা একটু সৌখিন ব্যক্তি ছিল, তারা জেনারেটর ব্যবহার কতো। কিন্তু এখন সাধারণ মানুষ না পেরে জেনারেটরের দিক ঝুঁকছে। এছাড়া ডলারের দাম বৃদ্ধি ও নতুন এলসি না খুলতে পারায় দাম বেশি পড়ছে।
অযৌক্তিক দাম নিয়ন্ত্রণে অনেকটাই নীরব ভূমিকা পালন করছে ভোক্তা অধিকারসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো।
এটিএম/
Leave a reply