রাজনৈতিক দলগুলো সম্মতি দিলেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম ব্যবহার করা হবে। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পরে নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা।
সকালে ইভিএম নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন শেষে সিইসি বলেন, আইন পাসের পর সক্ষমতা অর্জনের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হবে। ত্রুটিমুক্ত মেশিনে যতগুলো আসনে সম্ভব ইভিএম ব্যবহারের চেষ্টা করা হবে।
ইভিএম নিয়ে আলোচনা-সমালোচনাকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। বলেছেন, সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে ৩০০ আসনে দৈবনির্বাচনের মাধ্যমে ইভিএম ব্যবহারের জন্য বাছই করা হবে। যৌক্তিক সমালোচনায় ইভিএম নিয়ে সব প্রশ্নের অবসান হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ইভিএম প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ ও ব্যবস্থাপনা কমিশনের কাছে থাকবে না উল্লেখ করে দুর্নীতির শঙ্কা নাকচ করে দেন সিইসি। বলেন, প্রশিক্ষণ আর উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে ইভিএম নিয়ে জনগণের সন্দেহ ও ভীতি দূর করা হবে।
Leave a reply